সিটি নিউজ ডেস্ক:: ওই নারীর নাম লায়লা বেগম (২৪)। তার বাড়ি দেবীগঞ্জ উপজেলার সোনাহার এলাকায়। পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, শনিবার (৯ অক্টোবর) দুপুরে পঞ্চগড় বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম রেলওয়ে স্টেশন সংলগ্ন ঘাটিয়াপাড়া এলাকায় ৩ মাস বয়সী মেয়েকে কোলে নিয়ে স্টেশনের পাশে মোবাইল ফোনে কথা বলছিলেন ওই গৃহবধূ। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। এর ঠিক ৩ মিনিটের মাথায় সন্তানকে নিয়ে ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দেন ওই নারী।
এ সময় ট্রেনের গতি কম থাকায় ওই নারীকে ঝাঁপ দিতে দেখে ট্রেনটি থামিয়ে দেন চালক। এরপরও ধাক্কা খেয়ে গুরুতর আহত হন। কোলে থাকা শিশু রেল লাইনের ওপর ছিটকে পড়ে আহত হয়। পরে স্থানীয়রা আহত শিশুসহ মাকে উদ্ধার করে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
ওই নারীর নাম লায়লা বেগম (২৪)। তার বাড়ি দেবীগঞ্জ উপজেলার সোনাহার এলাকায়।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, শনিবার (৯ অক্টোবর) দুপুরে পঞ্চগড় বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম রেলওয়ে স্টেশন সংলগ্ন ঘাটিয়াপাড়া এলাকায় ৩ মাস বয়সী মেয়েকে কোলে নিয়ে স্টেশনের পাশে মোবাইল ফোনে কথা বলছিলেন ওই গৃহবধূ। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। এর ঠিক ৩ মিনিটের মাথায় সন্তানকে নিয়ে ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দেন ওই নারী।
এ সময় ট্রেনের গতি কম থাকায় ওই নারীকে ঝাঁপ দিতে দেখে ট্রেনটি থামিয়ে দেন চালক। এরপরও ধাক্কা খেয়ে গুরুতর আহত হন। কোলে থাকা শিশু রেল লাইনের ওপর ছিটকে পড়ে আহত হয়। পরে স্থানীয়রা আহত শিশুসহ মাকে উদ্ধার করে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।